মেদিনীপুর কলেজিয়েটের ছাত্র সৌহার্দ্য দণ্ডপাট জানান, উচ্চমাধ্যমিকে ৪৮৪ নম্বর পেয়েছেন। আরও একটু বেশি নম্বর পাবেন বলে আশা করেছিলেন। জয়েন্টেও ভালো ফল হবে আশা ছিল। এমনকী প্রথম দশে যে নাম থাকবে, সেটই আশা করেছিলেন সৌহার্দ্য। শেষপর্যন্ত চতুর্থ হয়ে খুব ভালো লাগছে বলে জানান মেদিনীপুর কলেজিয়েটের ছাত্র।
উচ্চমাধ্যমিকে ৪৮৪ পেয়েছেন। একটুর জন্য মেধাতালিকায় জায়গা পাননি। তবে সেই আক্ষেপ রাজ্য জয়েন্টে মিটিয়ে নিলেন সৌহার্দ্য দণ্ডপাট। রাজ্য জয়েন্টে পশ্চিম মেদিনীপুরের বিবেকানন্দ নগরের ছেলে। আর সেই সাফল্যের পর মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলের পড়ুয়া জানালেন, উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম দশে আসবেন বলে আশা করেছিলেন। কিন্তু সেই আশাপূরণ হয়নি। রাজ্য জয়েন্টেও প্রত্যাশা ছাপিয়ে গিয়েছেন। মেধাতালিকায় তাঁর নাম থাকবে বলে আশা করলেও শেষপর্যন্ত যে চতুর্থ হয়ে যাবেন, সেটা ভাবতেও পারেননি তিনি।
শুক্রবার রাজ্য জয়েন্টের ফল প্রকাশিত হয়েছে। চতুর্থ হয়েছেন মেদিনীপুর কলেজিয়েটের ছাত্র সৌহার্দ্য। তারপরই তিনি জানান, উচ্চমাধ্যমিকে ৪৮৪ নম্বর পেয়েছেন। আরও একটু বেশি নম্বর পাবেন বলে আশা করেছিলেন। জয়েন্টেও ভালো ফল হবে আশা ছিল। এমনকী প্রথম দশে যে নাম থাকবে, সেটই আশা করেছিলেন সৌহার্দ্য। শেষপর্যন্ত চতুর্থ হয়ে খুব ভালো লাগছে বলে জানান মেদিনীপুর কলেজিয়েটের ছাত্র।
তবে কোন জাদুবলে উচ্চমাধ্যমিকে এত ভালো নম্বর উঠেছে বা রাজ্য জয়েন্টে চতুর্থ হয়েছেন সৌহার্দ্য? সে বিষয়ে তাঁর একেবারে স্পষ্ট জবাব, ভালোভাবে প্রস্তুতি নিলেই সাফল্য মিলবে। সেখানে কোনও ‘রকেট সায়েন্স’ নেই বলে আত্মপ্রত্যয়ের সঙ্গে জানান সৌহার্দ্য। যিনি আগামিদিনে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে দেশের প্রথমসারির কোনও ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে (আইআইটি) পড়তে চান। তাই আপাতত জয়েন্ট এন্ট্রাস এগজামিনেশন বা জেইই অ্যাডভান্সডেকেই পাখির চোখ করছেন।